সিনেমার শুরুতে দেখা যায় নীলাঙ্কারাই পুলিশ স্টেশনের ইন্সপেক্টর সম্পাথকে একটা গুন্ডা ‘র্যাম্বো ছুরি’ দ্বারা খুন করে। ইন্সপেক্টরের মৃত্যুতে সেই থানার ইন্সপেক্টর হিসেবে একদিনের জন্য ইন্সপেক্টর ‘ইলাভারসিকে’ দ্বায়িত্ব দেওয়া হয়। নতুন ইন্সপেক্টর একদিনের জন্য দ্বায়িত্ব নিতে এসে দেখে একইদিন মালিগা নামের এক মহিলা বাড়ি থেকে অনেক দূরের একটা ব্রিজ থেকে পড়ে আত্মহত্যা করেছে। ইন্সপেক্টর সম্পাথ মামলার তদন্ত করতে গিয়ে একদিনের জন্য দ্বায়িত্ব পাওয়া নতুন ইন্সপেক্টর বেশ গোলমেলে কিছু ব্যাপার লক্ষ্য করেন। প্রাথমিক তদন্ত রিপোর্টে স্পষ্টভাবে লেখা আছে, ইন্সপেক্টর সম্পাথকে ‘র্যাম্বো ছুরি’ দ্বারা খুন করা হয়েছে অথচ প্রমাণ হিসাবে জমা দেওয়া হয়েছে সাধারণ মানের একটা ছুরি। অপরদিকে একটা কুকুর দিয়ে কোন এক অজ্ঞাত ব্যাক্তি একটি পার্সেল পাঠায় যেখানে ছিলো, মালিগা হত্যার প্রমাণসমূহ। পার্সেলের ভিতরের প্রমাণগুলোর মধ্যে সেই ‘র্যাম্বো ছুরিটাও পাওয়া যায় যে ছুরির এক পাশে পাওয়া যায় ইন্সপেক্টর সম্পাথের রক্তের দাগ আর অপর পাশে পাওয়া যায় মালিগার রক্তের দাগ। তারমানে দুইটা খুনের মধ্যে কি কোনো যোগসূত্র আছে? আত্মহত্যা করার জন্য মালিগা বাড়ি থেকে এতো দূরের একটা ব্রিজেই বা কেনো গেলো? ইন্সপেক্টর সম্পাথ কীভাবে খুন হলো?
সাবটাইটেলটি ভালো লাগলে ভালো-মন্দ ফিডব্যাক জানাবেন। উপরের রেটিং অপশন থেকে রেটিং প্রদান করবেন।